গুরু পূর্ণিমার শুভ ক্ষণে সৌষ্ঠব আশ্রম
জন্মদাতা পিতা মাতার আশীর্বাদ না পেলে সঠিক গুরু লাভ করা যায় না এবং গুরুর আশীর্বাদ ও পাওয়া যায় না। ইতিহাস তার সাক্ষী আছে স্বয়ং কর্ণ পরশুরামকে গুরু হিসাবে পেলেও মায়ের আশীর্বাদ না পাওয়ায় গুরুর আশীর্বাদ লাভের বদলে পেয়েছিল অভিশাপ। গুরু শব্দটি "গু"এবং"রু" এই দুটি সংস্কৃত শব্দের দ্বারা গঠিত। "গু"শব্দের অর্থ অন্ধকার/অজ্ঞতা এবং"রু" শব্দের অর্থ যা অন্ধকারকে দূরীভূত করে অর্থাৎ গুরু শব্দটি দ্বারা এমন ব্যাক্তিকে নির্দেশ করা হয় যিনি অন্ধকারকে দূরীভূত করে। তাই গুরু পূর্ণিমার শুভ লগ্নে জন্মদাতা পিতা মাতার চরণ কমলে সশ্রদ্ধ প্রণাম এবং বিনম্র ভক্তি জ্ঞাপন করে এবং নিজ গুরু এবং জগতের সকল গুরুর প্রতি সশ্রদ্ধ প্রণাম এবং বিনম্র ভক্তি জ্ঞাপন করে আজকের এই শুভ দিনে সৌষ্ঠবের সকল কর্মীবৃন্দরা পৌঁছে গেলো বাঁকুড়ার মুকুট মণিপুরে। সেখানের অসহায় দরিদ্র মানুষদের হাতে চাল,ডাল, বিস্কুট, সাবান, তেল, মুড়ি ও অন্ন ভান্ডারা ও হবন ক্রিয়াদি সম্পন্ন করা হলো ঠাকুর,মা, স্বামী জী ও গুরুদেবের কৃপাতে। "গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ গুরুরেবো পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রী গুরুবে নমঃ।।" "অখন্ডমন্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরম্। তৎপদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রী গুরুবে নমঃ।।" "অজ্ঞানতিমিরন্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন -শলাকয়া। চক্ষুরুন্মীলিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরুবে নমঃ।।" জয় শ্রী রামকৃষ্ণ














Copyright © 2023 Sousthab
Developed by Priyadarshan Ghosh